বন্যা ব্যানার্জী
আহাম্মক
আবারো তুই উঠলি হেসে!
বৃষ্টি মেখে শর্ত ভুলে,
প্রতিশ্রুতি ভাঙলি আবার হুঁশ
হারিয়ে!
ঘর পালিয়ে, বাঁধলি বাসা পরের ঘরে।
লজ্জাহীনা! তোর জন্যে, তোর জন্যে।
নাছোড় জীবন, অকাল শ্রাবণ ভাসিয়ে
দেওয়া চাঁদ সাম্পান।
বেশ তো তবে যা হয় হোক, যা হয় হোক।
বেহিসাবী অবুঝ মন! আহাম্মক,আহাম্মক।।
বেপরোয়া
লক্ষনরেখা টেনেছি।
তোর স্মৃতি আর ছুঁতে পারবেনা
নদীর শরীর।
উন্মত্ত চাঁদ সরিয়ে আমি
প্রতিবিম্ব রাখি তার বুকে।
মৃত্যু ঠেলে জন্মদাগ আঁকি।
নদী আমাকে ফেরাবিনা বল।
আমার প্রেম ই সম্বল।।
পরকিয়া
ঊষাকাল ধুয়ে আড়মোড়া ভাঙে
সূর্যমুখি।
সদ্য স্নাতা বধূ টি র চোখে চোখ
পরতেই
আস্ত একটি রোদের উদ্ যাপন
দেখলাম।......
ভালো নেই, ভালো নেই আমি হিয়া।
তাকেই মেনেছি পরকিয়া।
ঝড়
যা কিছু তুচ্ছ ছিল যা কিছু
অনামি
সমুদ্র গোনেনি ঢেউ শুধু গভীরে
সুনামী।
আয়োজন ছিল না তো প্রয়োজন নেই
বিস্তারে
কিছু স্পর্ধা রোদ্দুর পাক অসময়
দফ্তরে।।