শিবানী মুখার্জ্জী পান্ডে
পূর্নজন্ম
সৃৃৃষ্টির
রেখা বুঝি আয়ুর সীমানা পেরিয়ে
মহাকালের
পায়ে৷
সরস্বতীর তীরে গাঢ়, শান্ত, স্বচ্ছ, বালিতে
অবিশ্বাসী
বিশ্বাসরা ৷
দানা বাঁধে মন্দির মসজিদের আঙ্গিনায়,
দীপ্ত
নীরবতায়৷
চোখের পাতায় খেলাকরে
হীরকের উজ্জ্বলতা,
খোঁজে
মাতৃৃৃ গর্ভ৷
পুর্নজন্মের অসমাপ্ত অভিমান
বেঁচেথাকে
গুপ্তধনের আশায়৷
রঙিন ছবি
গোলাপের শরীরে মিশে
আছে পঙ্গপালের সুবাস
জোনাকির উজ্জ্বল
আলোয়,
রাত্রি হয়ে ওঠে রঙিন ছবি
ভোরের আলোয় ঘাসের
শিশিরে,
লুটোপুটি খেয়ে
হারিয়েযায়,
ফুলের মুচকি হাসি৷
টুকরো করা মন
একএকটা টুকরো স্বপ্ন
এক একটা ছবি
এক একটা ভাঙ্গা সময়
এক একটা পরিবর্তন
এক একটা ইচ্ছা
এক একটা সত্য
এক একটা বিশ্বাস
এক একটা অশরীরী আত্মা
এক একটা মুহুর্ত
এক একটা বালুচড়
এক একটা
জীবন
এক একটা পাহাড়চূড়ো ,
এক একটা সুস্বাদু মন
এক একটা অদৃশ্য ঘূর্ণি ৷৷