অভিজিৎ দাসকর্মকার
রমজানি লক্ষ্মীপূজা
রাত হয়েছে।
ভাবছি হেস্টিংসের পথ থেকে আমার
মফসল দরজার ভূগোলে মাড়ুলি দেবো
দপদপ করা শিরা। আর, ধমনীর ভিতরে
রমণী হত্যার ভায়োলেন্স, এবং
আগুন জ্বালানো পরিবেশের ভিতর
ইউনিটি-স্ট্যাচু, দীর্ঘ দাঁড়িয়ে ___
চাঁদ। ঈদ। রমজানি লক্ষ্মীপূজা।
আস্তে আস্তে এনলাইটেন্ড হচ্ছে
বুকপকেটে।
ওগো নিরবতা রাস্ট্রের সমস্ত
লোমকূপে নেমে আসুক স্বাধীনতার মানে___
ভুল পথে পরিচালিত স্নায়বিক
অভিযোজন সূর্যের পাশে প্রতিফলিত হোক———
প্রতিসারিত হোক কিশোরী জলবায়ু
পরিবর্তনের প্রভাব মঞ্চে।
চেয়ারে। টেবিলে। মাইক্রোফোনে।
আকাশ মেঘলা। তবুওকান্না নামবে
না আর
শুনছেন কর্ণধার! চারিদিকে
মহম্মদ ঈশ্বরের সর্বনাম নিচ্ছে।
সন্ধ্যে নামলেও, আলো দিচ্ছে
ইমানের মুসল্লাম ভাতৃত্ব।
তোমরা যতই উস্কাও সলতে।
ছড়িয়ে পড়ো ব্যভিচারী শব্দ হয়ে।
মনের এবং মেমব্রেনের ঘনত্ব কমবে
দড়ি আর শূন্যের মাঝখানে___
আমরা হাত মিলিয়েছি __
দ্যাখো বসন্তের গন্ধ। হ্যাপি
হোলির পরাগ উড়ছে রাবণ আর জাফরের দুয়ারে।
শ্রদ্ধাভাজনেষু মা।তোমার
গর্ভধারণে আমি আর করিম সাথে রয়েছি____