গৌতম
কুমার গুপ্ত
পঁচিশে বৈশাখে,শুভ
জন্মদিনে
কয়েকটি হাতে গোনা কাগজের ভাঁজ
থেকে
চুঁইয়ে পড়ে আমার অক্ষর- রক্ত
রোদ্দুর অবগাহন
অধীত মেধার কিছুটা ক্ষণ্নিবৃত্তি
কিছুটা চেষ্টার ভারসাম্য
সে সব আমার অন্তরঙ্গ নির্মাণ, পায়েস
পরমান্ন
তবু যদি উড়িয়ে নিয়ে যায় খড়কুটোর
আগুন
চৈতালীর নিরীহ উষ্ণতায় কথিত
সর্বনাশে
হোক সে আমার কালো অন্ধকার
তাকে নিজের সবুজ বলেই চিনে এসেছি
এতোদিন
ক্রমশঃ বৈশাখের স্মরণীয় তারিখে
এসে দেখি
ওখানে শালপ্রাংশু কবিপুরুষের
স্মিত হাাসি
আমার সম্মুখে কোন পাথরের মূর্তি
নয়
আমাদের চিরপ্রণম্য অক্ষর দেবতা
মাথায় হাত রেখে যেন বলছেন,ওহে
কাগজের ভাঁজে তোমার বিনীত প্রকাশ
আছে
রেখো তাকে সম্পন্ন করে
বিগত আগত সময়ে দেখো ফুটে উঠবে
কোরক
তোমার নিজস্ব আলয়ে সচ্ছল বিভাবে
কবিকৃতি
হে চিরপ্রণম্য আগ্নেয় কবিপুরুষ
গ্রহন কর আমার সবিশেষ অক্ষর
-অঞ্জলি
এই পঁচিশে বৈশাখে শুভ জন্মদিনে