অভিজিৎ
দাসকর্মকার
শব্দ
পেতে শুই___
যখন রাত
জেগে বৈকালিক আগন্তুক থমকে দাঁড়ালো বর্ষার অনুবাদে
তখনও আমি বোকা____
চিয়ার্স
সুন্দরীদের ফিগারে আমার বিস্তীর্ণ যৌবনে কয়েকটা সাপ খেলে যাচ্ছে,
কোন বিশে লখিন্দর হবো? যুক্তিহীন, তবুও ভাবছি___
যদি ভাগশেষ
= শয্যা সুখ আর পুং-স্খলন
তবে
ডিঙিনৌকা
= ক্রৌঞ্চ ক্রৌঞ্চীর কথপোকথন
তারপরও মেঝেতে শব্দ পেতে শুই___
সম্ভাব্য
জীব ইতিমধ্যে প্রকাশিত আমার একটি অ-কবিতার অংশ
হিসেবের
সাথে দেখা হলে জানাবেন
একটা সময়
পরে সিন্ধু সভ্যতাও ফুরিয়ে যাচ্ছে_
মাধ্যাকর্ষণ
ভুলে__
সন্ধ্যা
৮ টা ৫৪ মিনিট
একটা সাদা
ভার্জিন নোটপ্যাডে বাংলা টাইপ করছি, আর
ক্ষরণশীল হয়ে উঠছে শ্লীলতার চিতা,
নোটপ্যাডের সাদা অংশটা খয়েরী, পরে কালো হয়ে
উঠছে দেখছি___
ইস্! সন্ধ্যা
৮ টা ১৭ মিনিটে অশ্লীল আত্মকথন লিখে ফেলেছে
ব্রহ্মময়ী পুংকেশরচক্র!
তাই নদীর
উপর ডিঙিনৌকাটিও ভাসছে,শুধু শনিবার বলে হাতের তালুতে স্নায়ু চাপের পরীক্ষা দিতে হবে___
কারণ,
জ্যোৎস্না
উঠলেই আজকাল রজনীগন্ধারাও ত্বকের যত্ন নিচ্ছে মাধ্যাকর্ষণ ভুলে__
হ্যালুশিনাইজড্__
জানো!---
টেবিলল্যাম্পের
পাদানিতে সুইচটির হঠাৎই উত্তরদিকে মাথা, আর
অসহ্য
গরম পেটের ভিতরে যতিচিহ্ন আঁকিবুকি কাটছে, এবং
তাই মনে
হয় সেই জ্যোৎস্নার আয়োজনে সমবেদনাও সীমারেখায় ঘেঁসছিল___
আমি দেখি
পিচঢালা কংক্রিটের কিনারা জুড়ে নিসর্গ,
নির্দিষ্ট
সময় কোরে সিন্ধু-মরু আগে যা লিখতে এসে এতো বাজে গতানুগতিকতা অতীতের,
সময়সীমাও
বর্ণধ্বনিতে হ্যালুশিনাইজড্__