রনি অধিকারী
আরাধনার আঁধারে
প্রজাপতির পালকে
পাপড়ি
রমণী রঙিন রঙে
বুকে বসন্তের বীজ
বপন করে।
ব্যথার বাগান বয়ে
অবাধ অনাবিল আরাধনার
আঁধারে
মাদক মাতাল মরিচীকায়
মিশে মিশে…
নিজেকে ভেঙে ভেঙে
চলা
নিখোঁজ হয়েছে আত্মা
এবং ক্লান্ত দিনগুলি
আমরা যে দিন আগুনের
নদী হয়ে সবটুকুÑ
পুড়েছি, ভিজেছি অনাবিল
স্নাত-রৌদ্রে।
এতো পুড়ে পুড়ে এতো
ভিজে ভিজে
কীবা থাকে লাভ! কীবা
আছে স্বাদ!
এভাবে নিজেকে
ক্রমাগত ভেঙে ভেঙে।
স্বপ্নের
নেপথ্যে স্বপ্ন
স্রোতের
সংসার ধরে অনাবিল স্বপ্নহীন শ্যাওলাতে ভাসি, ক্রমশ সাম্যবাদের স্বপ্ন নিয়ে
পথ চলি...আজ ভেঙে গেছে স্বপ্ন, অহরহ পাল্টে গেছে সংজ্ঞা। খড়-কুটো জ্বালিয়েও হয়নি উত্তাপ
আত্মমগ্ন কঠিন কষ্টের মাঝে এ হৃদয় ভেঙে একাকার, দাউ দাউ সূর্য পোড়ে শূন্যঘ্রাণ
একাকী জীবন। আকাশের মহাশূন্যে অতল গহীনে ডুব দিয়ে, আজ নক্ষত্রের উপত্যকা থেকে
কুড়িয়েছি স্বপ্ন। অনাবিল পথ চলি নিয়মের প্রচলিত স্রোতে, তথা অহর্নিশ স্তব্ধতাকে ছুঁই
মায়াবী সময়।