রুমা ঢ্যাং অধিকারী
শিঙাড়া বিক্রেতা
পদ্মাসনে বসে থাকা
প্লেটের একশৃঙ্গ বিরতিটি
সন্ধের ভিক্ষুক হয়ে
চায়ের বুকে ভরে রাখে রোমশ নাবিক
জলে স্থির কেটে
এগিয়ে চলে
বর্ষাধোয়া কাজ।
কলম্বাসীয় আড্ডা
এইটুকু মোচনপর্বে
বিদ্যুতের দমকে চেয়ে
নিই ঈশ্বরের আঙুল
মদকল স্বর
আমি তাকে দেখে থাকি
এমন শব্দের হাটে
শিঙাড়া বিক্রেতার কণ্ঠনালীতে
নিবন্ধন
বিকারের আদ্যিকাল
থেকে
বেড়ালের থাবার ভেতর
রেখেছি হেলে পড়া বৈভব
ঠেস জড়ানো ষোড়শী
মায়া
জলপ্রপাতের গা থেকে
ঝরে পড়া গ্রহটি
তবু নিবন্ধন লিখে
রাখছে চূর্ণকুণ্ডে
অরণ্য মুছে গেলে
প্রহর একা শাঁখ ভাঙে
সূর্যাস্তের মাথায়
চূর্ণীভূত স্তবক
মৌতাত
ডালিম গাছের মৌতাতে
এযাবৎ
যা উদগিরন হয়
তাতে ভাগ হয়ে যাই
একটুকরো আমি
শ্যাওলার মতো সেরে
রাখি
গোড়ালির জন্মদিন