হরেকৃষ্ণ দে
মাস্তান ফোবিয়া
কতকগুলো অবাক করা
হতবাকে আক্রান্ত
কনফিডেন্স পুরিয়া
মোড়া ঠোঁট থেকে
সজিনা আঁঠার মত লেই
চোখ মিটমিট করে,
বাপুতে সম্পত্তির
ফতুয়া হাতড়ে
কুলি মাতায়
বেশি জ্ঞানের
ফিরিস্তি শোনালে
গুষ্ঠির পিঠে সিজিয়ে
ছাড়বে....
দুঃখখিলি
কচুরি পানার সবুজ
মাঠে
ডুকরে ওঠা পুকুরের
তরল হৃদপিণ্ড
আকাশের ছায়া মেঘ
সংবহন করে,
মানবিক ঝড়ের
ক্যালেন্ডার থেকে কালবৈশাখী
ত্রিপলের ফুটো বাজায়
আর
ঘরের মেঝেতে বৃষ্টির
কবাডি ডাকে
গমগম করে ওঠে
জীবনবাটার দুঃখখিলি৷
পেটের শশ্মানে
দাউদাউ জ্বলে
সুখ,
শান্তি জলের মন্ত্র ছিটায়
নগ্ন পকেট
দুঃখের অহংকার লতিয়ে
চলে অন্ত্যদ্বয়ের
জেরক্স পেপারের শেষ
সম্বলটুকু ঘিরে.....
-------
লিভ টুগেদার
রাত্রি বিছানো
স্বপ্নের পালুইয়ে জীবন বিচালির স্তুপ
অন্ধ হতে হতে মনের
চুনসুরকির নোনা গাঁথনি ক্ষয়ে পড়ে
এগিয়ে চলার
সৃজনাত্মক খাতা খুলে
মুখস্ত রোদ স্যাত
স্যাত দেওয়ালে আঁকে ফাঁটলের রক্তস্রোত
কামনার তুলাযন্ত্রে
হোলমার্কের ছাপ
অতিষ্ট জীবন
প্রণালীর প্রত্নবিদ সংশয়ের ঘাম মুছে
নিত্য জীবনসঙ্গীর
ঝুমে পড়া চিকুকের কম্পিত
ফ্যাশন ডিলারের
সাইনবোর্ডে....