চিরঞ্জীব হালদার
ক
চারুচিন্তামনি লেটার প্রেস থেকে
বেরিয়ে
অফবিট দিগন্তে মিলিয়ে যাচ্ছেন
মস্করা।
আজ একটাও মুর্ধণ্য মাত্রা
ঠিকঠিক সেন্সেক্স এর মাত্রায় সেজে ওঠেনি।
তার উপর চোলাই বা কাজুফেনির
প্রিমিয়াম পেগের নিম্ন চাপও জেঁকে বসেছে।
শুধু কিছু ভস্ম হীন পাখি উড়ে
গেছে মর্ম সীমান্তে।
খ
টের পাই হঠাৎ হঠাৎ ডেকে ওঠা
রেডমি।
ভন্ডুল সুড়সুড়ি গুলো আজ আতি
মাত্রায় ক্রিয়া সচেতন।
রাজুদার দোকানে মৃগি রোগীর মত
প্রগৌতিগাসিক
না পরিস্কার করা চায়না কাপ ও
দেখি এসবের ভীড়ে দোয়ার্রকি দিচ্ছে।
একটা হস্তিনী সুলভ টমটমি এখানে দম নিচ্ছে।
আর এক প্রস্থ ঝগড়া সেরে নেবার
মহড়া শুরু হ ল বলে।
গ
এই নিয়ে কৃষ্ণবিড়িটা তিন তিনবার
ধ্যাত্তেরিকা
অগ্নীপ্রতারক। এখন বরং স্টেটাসে
লেখা যেতে
পারে রাষ্ট্র অনিয়ন্ত্রিত আলো
প্রতারকের আত্মহত্যার গর্ভে নপুংসকের বীজ
বপনের মারহাব্বা কাহিনি।
তিন ফর্মার বই ছাপাতে এসে
বহরমপুরের মানিনকচাঁদ একটাও লেড়ে বিস্কুট রপ্ত করতে পারলো না।
তাকে ভাবা গিয়েছিল আর্কিওলজি
হেড ডির্পাটের মুগ্ধ কারিকর্তা।
ঘ
হ য়তো তাই।
তবেকি সান্ধ্য তন্ময়তা ফেক আইডি
নিয়ে
বোড়ের চাল দিয়েছে।
শুধু অপেক্ষা কখন অকাউন্ট হ্যাক
হবে।
আর প্রশাসনিক তৎপরতায় গাঁয়ের
বৌঠকখানা থেকে লাপাতা হবে কৃষ্ণ হরিন ও শালি জমির কৃষি ঋণ।
ধন্যবাদ মনোপাঠিকা আপনি ধরে
নেবেন না দ্বিতীয় প্রস্তাবনার অন্য নাম অপরাহ্ন।
আপনি আমি এই ফাঁকে গর্জন তেলের
ভাষ্যে ফিরে আসব বিজ্ঞাপন বিরতির পর।