অভিজিৎ দাসকর্মকার
আখতার বেগমের দেশ
রাগ___
অবাধ্য পাড়া লেন ধরে হেঁটে
চলেছে আগন্তুক হাওয়া কণা, সেও এখন মাতৃসমা।
প্রতিটি পুংকেশর জীবাশ্ম বেশ্যা আর
আজকাল মস্তিষ্কের নিউরো লিঙ্গুইস্টিকে
গ্যাংরিনের গন্ধ।
অ্যায়, ওটা বৃষ্টির পরের শব্দের সোঁদা
জলবায়ু।
নারকীয় শল্ক মোচন দেখছি
কলিঙ্গের খরা মাঠে বর্ণাঢ্য রক্তকণিকা। অসম্ভব যন্ত্রণা হাতের তালু আর তালব্য
জুড়ে।
কাল রাত্রি ৯:৩৬ মিনিটের অঘটন
রাস্তায় শুধু সাক্ষী ছিলো লাইকা-চাঁদ এবং আখতার বেগমের দেশ রাগ___
ইস্ অ্যাতো ঢঙের পিছন ধাওয়া
করছো?
ন্যাকামি লাগানো মাখন শব্দগুলো বড়ো হচ্ছে। ১৩
বছর বয়সী অম্বুবাচির দখলগ্রস্ত হয়েছে মেয়ে-কোষ। বাক্য তৈরি হয়েছে বেল্টের নীচে।
আমাকে তো আগেও বিবস্ত্র করা হয়েছে। ভ্যান গগ, গিল্সবার্গ, মহিলা গাগা উপস্থিত
ছিলেন।
হ্যাঁ মানছি তখন কোন শোক সভা
হয়নি।সভাপতিত্ব করেছে উন্মুক্ত সলিলকির ৬৮% চার্জ। আর
আজ?
বিভৎস রকমের বিন্যাসের ফলাফল সকালে ঘুম থেকে
প্রকাশিত করে কবিতার কথা।
কবিতাকে না-চেনার কথা, এবং
রঁদেভুতে কবিতা পাঠ...
চারিদিকে মলসাভোগ
বিতরণ
পাশবালিশের সাথে নির্ভরতাগুলো
ঘুমোচ্ছিল।
মন ও মেজাজে কোনাকুনি দাঁড়িয়ে
তোমার সাথে লিপ্ত হলাম
বিকেলের অ
ভি
যো
জ
ন, জুড়ে_____
মিঠাপাতিপান আর চুপিচুপি
ভূমিকার আচরণ,
আপাতত
সমতলে অবস্থিত করছে অগাধ জ্যামিতিক শরীরী দুপুর।
আমি যন্ত্রণার টিসটিসানির ভিতরে অসামাজিকভাবে
কাতরাচ্ছি। গায়ে গা লাগিয়ে আছে ১৮দিন কথা না বলার ননস্টপ উত্তর দক্ষিণ পায়চারি ———
আমি, বাবা, ব্যাংকের কাজে ৩০ মিনিট লেট, সহজপাকের তোমার
রাস্তার সামনে ঘুরঘুরে হর্ণ দেয়া, এবং ছাদ থেকে চুঁইয়ে পড়ছে
আ
বা
হ
বিসর্জ ন
চারণভূমির চারিদিকে মলসাভোগ বিতরণ আর
রঁদেভুতে মিলিত হওয়ার প্রকল্পে, চাদরে জারি হয়েছে জিভের সিক্রেশন ____
শব্দ আর গুটেনবার্গ
আস্তে আস্তে সূর্য অস্তাচলের
লোকাল ট্রেন ছাড়ার সিগ্ন্যালে বিবর্তিত হচ্ছে।
জ্যোৎস্না ফুটেছিল বেগমের গান ও জিম
ওয়াকারের বাঁশির সুদিং পরিবেশে _____
চাপ বাড়ছে। তবুও ভালো থাকার
পরিধি ক্রমশ বৈদিক যুগ ধরে সকাল, এবং
সমস্ত ভ্যারাইটিজ উদাসীনতা আর
বায়োলজিক্যাল লাম্পট্য চৈত্র মাসের কুড়মুড়ে রোদে ১টা আবহ তৈরি করেছে।
প্রতিটি শব্দ আর
গুটেনবার্গ—টোলট্যাক্স,ভাত-আলু-পোস্ত, সময়ের সাথে পরিবর্তিত গতিবেগ, এবং
শরীরের তৃতীয় পর্বে গুপ্তবীজী
মানুষ ও
আমি ঘন ঘন বুঝতে পারি আমার
বুকপকেটে রাখা দশমিক ভগ্নাংশগুলো
পদার্থবিদ্যা পিথাগোরাস টিফিনবক্স আর
ঘুমভাঙানিয়া হয়ে রাঢ় অঞ্চলের চরমভাবাপন্ন পরিষেবাসীমার মধ্যে ঢুকে পড়েছে___
তবে এখন শুধু ক্রাইসিস আমার
কবিতার,কারণ রাত হয়েছে
১১:১২ পি.এম। ইচ্ছে হচ্ছে খুব কথা বলার। দরকারে ৮ ০১ ৬০ ৭৩ ৯ ৫৮সংখ্যাগুলো একটু
ডায়াল করে নিও____