অভিজিৎ
দাসকর্মকার
ল অফ
গ্র্যাভেটি
তোমার
অন্তর্বাসের ভিতর যে গন্ধটি লুকিয়ে ছিলো কাল রাতে।
আজ সকালে
তা বাসি....
চোখের
বেহায়াপনা, নির্লজ্জতার বশীভূত
আর আস্তে
আস্তে রঙটি এখন খয়েরির গাঢ়ত্বে---
ভিতরে
আরও ভিতরে মাড়ুলি দেওয়া বিছানা___
সেখানে বসবাস করছে কাম-রতি,
হাইকু-সনেট,
ক্লিওপেট্রার উঁচু মাথা,নিউটনের law of gravity,
আর বর্ষার রোদ না-পাওয়া
রঙটি এখন
হলুদ হয়ে গিয়েছে,এবার
আলতা পরাও--
আমি একটু অশ্বত্থছায়ায় বসে আয়নের বিক্রিয়া দেখবো__
১টি
শঙ্খবেলার গান
কয়েকটি
বিষয় আর পরিপূরক বৃষ্টি গুলো
শিল্পবোধ
সম্পন্ন---
আভিধানিক অর্থে রাত আসছে।
কাশির
সাথে মিশছে লুব্ধকের ছায়াপথ এবং সিগারেটের ছাই__
কোলের
আরামে দুটি স্তন মুখের সামনে আসছে
মাঝখানে ১টি নৈঋত কোণ। ১টি শঙ্খবেলার গান।১টা
রুমালে স্বেদজল। সাদা___
হে বিশেষণ বিশেষজ্ঞ, স্বপ্নের দোষে অশ্লীল হচ্ছে
বীর্যারোহণ আর যুবকের রুচিসম্মত শিস...
বিজ্ঞাপনে
প্রস্রাব করিবেন না
তাহলে
আছড়ে পড়ছে চিহ্ন___
আগুনের ব্র্যান্ড নামে আর সাবানের সূত্রে
১টা অপ্রাসঙ্গিক যুক্তি। ব্রা-হীন সমাজ।
উত্তর
রুমের জানালাটাও দাঁতক্যালানে।
সামনের সমুদ্রের ঢেউ তৎসম শব্দ বয়ে আনছে।
উন্নতির
লক্ষণে রাবণকে প্রোটাগনিস্ট হিসেবে পিছনে চিমটি, আর
ওড টু হিসু পড়ানো হচ্ছে। বিজ্ঞাপনে প্রস্রাব করিবেন
না।
জ্যান্ত
শুক্রচার্যের কসম। যতই মেরে আঙনে মে তুমহারা কেয়া কাম হ্যায় বাজুক,
চাণক্য শুক্তি এবং পন্ডিত মশাই ২জনেই বদল হচ্ছিল।
আমি অভিজিৎ,
এরপরও কাল বিকেলটা পিথাগোরাসের সাথে কাটাবো।