দেবযানী বসু
খাদ্যমায়া
বরফের বিরুদ্ধে আগুন রেখো না। ওখানে শান্ত শুয়ে গিলি গিলি
ফোকাস। গিলছি একমাত্র খাদ্য কবিতা।
ব্লারঝাপসানো ছবির তন্তুশ্রী মায়া। জড়ায় পেকে ওঠা ছবিকে। জেগে থাকি অসীমগ্যাজেট
চেতনায়।
হাড্ডি ও হাড্ডা
দিগন্তে পেলিক্যান ফুটকি। সূর্যের মকরধ্বজ গোলা সরোবর। হাওয়ার
বিদেশি পকেটে তামাহাতের বন্ধুত্ব। অনুসন্ধানীরা ধ্যা্বড়ানো আলো ছড়িয়েছে।
সুযোগমাত্রায় উড়ান নিচ্ছে পঙ্গপাল লাশভেগাসের জেল ছেড়ে। দাঁতে কাটা মরণ। জীবন
টপকায়।
ছায়াবীর
ছায়াবীর। মর্মশিব হলে পদতলে। তলখসা সিঁড়ি পা বানায়ই বা
কখোন। কপালের ফ্রেম ভেঙে উড়ে গেছে মথ।
খুব খুশবু আন্তরাজ্য মারামারির। ট্রাকশান লাগানো হৃদয় তাই নিয়ে জোটবদ্ধ শহরগুলি। কম পড়ে
যায়। খালি কম পড়ে যায় ফল।
গোধূলিচাটা জিভ
ফাঁসা ঢোল কাঁধে বিপ্লব। অক্সিজেন সিলিন্ডার কাঁধে মশা।
লম্বা ফ্রক তৈরিতে অবিশ্বাসী শহর। অশান্তির পতাকাচাদর মাখে খেলনা টমেটো। পিছন ফিরে
বসি। ত্বকে রঙ গন্তব্যময়। সব বিপ্লব যায় সুন্দরবনের দিকে।