রবিবার, ২১ জানুয়ারী, ২০১৮

অনিন্দ ঘোষ




অনিন্দ ঘোষ

ক্ষত

গভীরে আরও গভীরেপ্রতিটি স্পর্শের মুখরতা তার গভীরতার অশ্লেষা। এটো মুখ। চুমুর গন্ধসোয়াদFather of self destruction  কোনো বজ্রবিদ্যুৎ টর্নেডো হ্যারিকেন কবির মতো লম্পট হতে পারেনা। তাহলে ? তারপর ?
ঘর বদলে যায়। Convenient  জোরেরা ভাঙে বিশ্বাসের দোলনা। নুয়ে পড়ে কবির শরীরকবিরাই বিশ্বাস ভাঙে কারণ প্রতিটি বিশ্বাসই অন্ধদেয়ালাপ্রতিটি ঘরের একটি সেলফলাইফ থাকেএক একটি আশ্লেসা , জ্যানো ঝর্ণার থিটা। সহজিয়া ঘুমেলা
গামার সমীকরণ বাইপাস কোরে। আদরশুদ্ধ পারদের নোবেল




আশ্লেষা

ঝর্নার আগুন সেদ্ধ করে দুটি কচিআদর
আদুরে প্রেম জন্মমৃত্যুবিহীন নীহারিকা
ব্রহ্মাণ্ডের গহ্বর কৃষ্ণসমুদ্রের শিস কোলাহলের দখিন থেকে দখিনা-উত্তরাটপক্লাস উদাত্ত জানালার বালিয়াড়ি। টারবাইন থেকেও বহুদূরে টেরাকোটায় অপস্রিয়মাণ সমুদ্দুর। বাঁধভাঙার জেট।
কারণ শরীর যখন ঝর্ণা। ঝর্ণা যখন শার্দূল আর নেকড়ের প্লেটোনিকজারানো ঘি তখন অনির্বাণ 
আগুন তখন অনিমিখের সনেট। লালা-বিষের আগ্নেয়। উপত্যকা তখন সমূহ




method in madness

প্রতিটি জঙ্গলের একটি নিজস্ব গন্ধ থাকে। শালমহুয়ায় মাতাল a method in madness- রুমফ্রেশ্নার লাগে নাজঙ্গলের পুরোটাই মহুলসুখার চিঠি আর রাকা সেনের মাধুকরী। যা ছাপিয়ে যায় কুরচির সমস্ত নির্বেদ। জঙ্গল মানেই বেমিশাল যৌনতা। মেয়েদের পোড়া মাংস । মনচোরা এবং মনজোড়া বান্ধবীয় বনফায়ার। মহুয়ায় মাতাল অরণ্যে কান্না নেই কোনো। কেবল বৃষ্টির টক শোবার্তা সর্বনাশী। সম র্পিতার সমর্পণ। তীরধনুকের গাছে মাঙ্গাশি ফুল পাতা আর বোহেমিয়ান,




আত্মার সাথে মুখামুখম

মানুষের বুদ্ধি লোপ পায় অরণ্যে। এক নারী , রেক্লেস। বেপরায়া রাত্রজীবনের দুর্দান্ত নেক্লেস। এক অসামান্য lakeলাইন। কে তুমি? আমার পুরুসত্বকে ছাপিয়ে বেরোতে চাও। যে তুমি পর্দাহীন মন্ত্র শেখাও। মন্ত্রের বর্ণগন্ধগুহ্যচূড়া অভিজান শোনাও। আমার কাছে তুমি একটি আবিষ্কার ছাড়া কিছু নও। ফুলেরা উধাও হলে তোমাকে বিস্ফোরণ করি। বিস্ফোরণের আবিরে গুলাল অরণ্য বসন্ত ছরায় বধ্যভুমির মুষলপর্বে। আমি জ্বলাদ, স্নান সেরে নিচ্ছি। তিলকে কামোদে। কামের আত্মজলে।





সীমাবদ্ধের তাৎপর্য

মাধবীলতা। তরুণতুর্কীর গদ্যমালা নাকি। অথবা ট্রামকোম্পানির পরিত্যক্ত ডিপো। মহানগরীর ভেতরের দেশ। আমরা গল্পচরিত্র। উপন্যাসে উত্তীর্ণ গোধূলি। কাগ
জ আর কলমের স্পর্ধা। আমরাই ডিসটেম্পার খচিত মায়াবী। আমাদের অন্তরলিন আলোবরলিনে ফোটা দৃষ্টি। মনিহারার লখনো-সেন্ট্রাল পায়ে-পায়ে রক্তিম ফসিল। শোকার্তদাগের narrativeএ আমাদের অন্তরীক্ষ। শুধুই TEXT.