অভিজিৎ দাসকর্মকার
আইসোলেশনে সপাটে
থাপ্পড়
গন্তব্যেই দাঁড়িয়ে আছি।
শরীরের মার্জিন ধরে গান্ধর্ব
এগিয়ে চলেছে চুপ কে সে____
আর আমি মার্জারিন খেয়ে মসৃন
হয়েছি কতো।
ঠিক ৫:৫৯ মিনিট আর ছুঁই ছুঁই
পরবেলা।
১০ দিন আগে চারটা সিগারেট
কিনেছিলাম।
তিনটে পাটিগণিতে মুড়ে রেখেছি।
আজকাল প্রহর ভেঙে
জাগতে রহো চিৎকার ফল বিক্রি করে
রোজ।
অ-কাজ
কু-কাজ
বে-কাজ
সবাইতো পালা করে জাগে।
গতরে ভদ্রলোকের গিরেবান
ঝুলিয়েছি,
তা
র নিচের ত্বকে যত্নের বেয়নেট।
tumi akhon raat 2tor por cottage
e ascho?
আমি মাড়ুলি দিয়েছি, আর মিমিক্রিগুলো সব
পিছেহি হাট গায়া———
আরে রাস্তায় লজিকের 3rd ব্রাকেটের বাইরে কতো
পরিযায়ী ধিনকা চিকা শব্দ মাখছে।
কবিতার উপর স্যালাড, with ন্যাগিং ঠুমকা; কপালে বিভূতি____
আসলেই এগুলো নিজস্ব আন্দোলনের
আইসোলেটেড ব্লা ব্লা সংলাপ।
ক্যানোনা এখনো আমার পাশের বাড়ির
ভাতারটি চাল বিক্রি করে ভাটিপাড়া যায়। বাড়ি ফিরে মাগীর পানসে পাতে ব্রুটাসীয় হিসি
করে___
আর আমরা এখনো রাস্তার আত্নকথনে
বাড়িতে থাকুন সুস্থ থাকুন লিখছি___