রবিবার, ২১ জুন, ২০২০

অভিজিৎ দাসকর্মকার


অভিজিৎ দাসকর্মকার

আইসোলেশনে সপাটে থাপ্পড়

গন্তব্যেই দাঁড়িয়ে আছি।
শরীরের মার্জিন ধরে গান্ধর্ব এগিয়ে চলেছে চুপ কে সে____
আর আমি মার্জারিন খেয়ে মসৃন হয়েছি কতো।
 
ঠিক ৫:৫৯ মিনিট আর ছুঁই ছুঁই পরবেলা।
১০ দিন আগে চারটা সিগারেট কিনেছিলাম।
তিনটে পাটিগণিতে মুড়ে রেখেছি।

আজকাল প্রহর ভেঙে
জাগতে রহো চিৎকার ফল বিক্রি করে রোজ।
অ-কাজ
কু-কাজ
বে-কাজ
সবাইতো পালা করে জাগে।
গতরে ভদ্রলোকের গিরেবান ঝুলিয়েছি, তা
র নিচের ত্বকে যত্নের বেয়নেট।

tumi akhon raat 2tor por cottage e ascho?
আমি মাড়ুলি দিয়েছি, আর মিমিক্রিগুলো সব পিছেহি হাট গায়া———

আরে রাস্তায় লজিকের 3rd ব্রাকেটের বাইরে কতো পরিযায়ী ধিনকা চিকা শব্দ মাখছে।
কবিতার উপর স্যালাড, with ন্যাগিং ঠুমকা; কপালে বিভূতি____

আসলেই এগুলো নিজস্ব আন্দোলনের আইসোলেটেড ব্লা ব্লা সংলাপ।



ক্যানোনা এখনো আমার পাশের বাড়ির ভাতারটি চাল বিক্রি করে ভাটিপাড়া যায়। বাড়ি ফিরে মাগীর পানসে পাতে ব্রুটাসীয় হিসি করে___
আর আমরা এখনো রাস্তার আত্নকথনে বাড়িতে থাকুন সুস্থ থাকুন লিখছি___