দেবযানী
বসু
শূদ্রযোগ
গ্ৰহ তাকিয়ে
আছে উপগ্ৰহের দিকে
সুরক্ষা চায়
নি ধ্বংসের অছিলায়
প্রতিটি
পায়রা তাই ব্যালিস্টিক পাথর বুকে
শান্তির দেশে
যায়
এরাই বাঘ হল
বৈগুন্যে আল্ট্রা ভায়োলেট রশ্মির অভাবে
সাদাকালো
ডোরার কবিতা শূদ্রযোগ সচল করে
অনেক বৃদ্ধ
হয়েছে পাপ মেঘে মেঘে
মিডিয়া দুধে
স্নান কি শূদ্রযুগ চেয়েছে
পরম্পরা মেনে
ঘন্টা বাঁধার স্বপ্নে
জেগে উঠেও
ঘুমিয়ে পড়ি
ধর্মতলাকে
মেনে নাও পেটে ঢিল বাঁধার স্থান হিসেবে
বিবেকের ঢিল
বাঁধি সেখানে
যুদ্ধের
শ্বাসদম মা বুঝেছে বাবা বুঝেছে
রাষ্ট্র বোঝে
নি
বানফোঁড়া
শূদ্রশূদ্রানী
কঠিন বরফের
ভিতর দুনিয়ার শূদ্রক চরিত্ররা
ছুরি একা
যায় নি
সঙ্গে গেছে
দড়ি আর কিছু শান্ত চরাচর
যে যার
চেয়ারের লুকানো গিলোটিনে হাত বুলোয়
সারি সারি
মাথা নিচু বকের দেহ প্রশ্নের অপরাধবোধে
তাঁদের ডানার
ক্লোরোফিল অনশনে ধর্নায়
কাতারে
কাতারে স্যালাইন নল যুদ্ধরত
স্যালাইন নলে
পা পড়লেও ফোঁস করে না আর নল
মৃত
লোহিতকণিকারা নগদ বিদায়ও পায় নি
তাহলেও এদের
মাটির চাকা মাটিতে বসে না
শূদ্রমিথ
শূদ্র মিথের
গায়ে অক্ষয় গতরের বটরস
দেয়াল বেয়ে
লোককথার মানিপ্লান্ট
খড়মে কারা
যেন ঘি মাখায় রোজ
শূদ্রযুগের
খড়মে স্প্রিং লাগানো
কোথাও শূদ্র
মূর্তি সাগরতীরে ন শো ফুট আকাশ গেলে
রয়ে যায়
বাজারে খড়ম স্পেশাল বেঁটে বানানোর মলম
ইস্তেহার
ছেঁকে ধরে বন্ধু পিঁপড়েরা
রয়ে যায়
ঘরেবাজারে কার্বন কপি করা তাদের কপাল
শূদ্র
মানুষমানুষীর রাইসিনা ঘোরে বনবন