গৌতম
কুমার গুপ্ত
জিগীষা
চাইতে পারি
না অধোবদনে থাকি
লজ্জার চাঁদ
ছুঁয়ে লাবণ্য পাই
আমার ভেতর
জন্ম হতে থাকে
আগুনের জন্ম
কথা
সূর্য্য
রংয়ের বাতাসে তুমি রৌদ্রমোহনী
তর্জনী গুণে
সুপ্ত রাখো উদ্বোধন
উদগীরনে এত
ধূম্রজাল ঘিরে রাখে আমাকে
যে কোন বিষ
আগুনখেকো হয়ে
নেমে আসতে
পারে মাটির কাছে
শিকড় খুঁজে
খুজে গেঁথে যায় শ্বাসমূল
অর্ন্তবাসের
গোপন মন্ত্রে দীক্ষিত নখর
এই অযৌন
নাসিকাগহ্বরে গন্ধ লেগে থাকে
সেফটিপিনে কি
সেই যৌনআবহ
মাংসবদ্ধ
রাখে আজন্মলালিত তৃষ্ণা
চঞ্চুতে স্তন
মেখে রাত্রিবিলাস দেখো
বিষাদবন্দনায়
হোক তবু সমাহিত হতে চাই
তোমার
ক্রুদ্ধ অবগাহনে শিকারা চোখের সম্মোহনে
চোখ মেলে
দেখি নেমে আসছে
নীল
প্রজাপতির অজস্র উড়ান
আলোছায়ায়
রহস্যে তুমি বিঁধে আছো আমাকে
দেখো আমি
জিগীষা ছুঁয়ে আছি
সবাক
অনেকগুলজিগীষা
চাইতে পারি
না অধোবদনে থাকি
লজ্জার চাঁদ
ছুঁয়ে লাবণ্য পাই
আমার ভেতর
জন্ম হতে থাকে
আগুনের জন্ম
কথা
সূর্য্য
রংয়ের বাতাসে তুমি রৌদ্রমোহনী
তর্জনী গুণে
সুপ্ত রাখো উদ্বোধন
উদগীরনে এত
ধূম্রজাল ঘিরে রাখে আমাকে
যে কোন বিষ
আগুনখেকো হয়ে
নেমে আসতে
পারে মাটির কাছে
শিকড় খুঁজে
খুজে গেঁথে যায় শ্বাসমূল
অর্ন্তবাসের
গোপন মন্ত্রে দীক্ষিত নখর
এই অযৌন
নাসিকাগহ্বরে গন্ধ লেগে থাকে
সেফটিপিনে কি
সেই যৌনআবহ
মাংসবদ্ধ
রাখে আজন্মলালিত তৃষ্ণা
চঞ্চুতে স্তন
মেখে রাত্রিবিলাস দেখো
বিষাদবন্দনায়
হোক তবু সমাহিত হতে চাই
তোমার
ক্রুদ্ধ অবগাহনে শিকারা চোখের সম্মোহনে
চোখ মেলে
দেখি নেমে আসছে
নীল প্রজাপতির
অজস্র উড়ান
আলোছায়ায়
রহস্যে তুমি বিঁধে আছো আমাকে
দেখো আমি
জিগীষা ছুঁয়ে আছিো পাতা ও ফুল
অনেকগুলো জল
আর নীল
অনেকগুলো
মাটি আর আকাশ
এই নিয়ে সবাক
তুমি রিমঝিম
আমি লুফে
নিচ্ছি তোমার
মুহূর্ত
ঠোঁটের আলো
গ্রীবার রামধনু
যৌথ খামারের
চুমুরা সব
আজ বিদ্ধ হল
চোখের তারায়
পূূর্ণিমা
যেন ছড়িয়ে গেল
এবার হয়তো
তলিয়ে যাবে মেধাবী চাঁদ
দীঘির নাব্য
শরীরে
পাথর
পাথর অপেক্ষা
করে আছে
খনন জন্মে
একটি
নিক্ষেপের পথ কবে খুলবে
ইতিহাস
তিমিরে
হনন ও
মৃত্যুশিয়রে লিখো না নাম
আগুনে
শিরোধার্য মনন
ও প্রভা রেখো
সশস্ত্র
তোমাকেই মানায় বীর্যমোহন
প্রবল
প্রতাপে এসো
পাথরের
বহুবিধ খাঁজে খাঁজে
উত্তরাধিকার
ছিল না কোন
জ্ঞাপন
প্রতিশ্রুতিও
নেই
চাঁদের
অভ্যাস চিরকালীন
গান ভেঙে
স্বর কন্ঠে আসীন
নদী ও সভ্যতা
বোঝে এমন কি পতঙ্গও
দূরে অথবা
কাছে বিবর্ণ অন্ধকার
মিছিলের
শব্দে অটল প্রাচীর
তবু চৌচির
ইতিহাস শতাব্দীর
অতীতের নোংরা
পৃষ্ঠায়
নবজাতকের
হাতে ধূসর বর্ণমালা
এক এক করে
খসে পড়ছে
ধারাপাতের
ভাঙা সংখ্যার গরমিল
পাপোষের ফেলে
আসা পায়ে
নিম্নবর্ণের
ধূলো জমছে নীচে
তবু
উত্তরাধিকার হাতে নিচ্ছে
নষ্ট পতাকার
আগামী ছাড়পত্র
উ ৎ স ব
এই দেহে অবৈধ
উৎসব এলে
বিনি
আমন্ত্রণ লেখা হয়
দেওয়ালে
দেওয়ালে গণলিপি
আলোয় লেখা
মহাপৃথিবী
তিনভাগ জমি
নিরেট
উদ্বেগে রাখে জল
কিছুটা
ব্যর্থ বাকীটা সফল
ধান্য
নবান্নে শস্য সরল
মাটিতে লতানো
শিকড়
ভিতের ভেতরে
তুরীয় বান্ধব ছোটে
এই শরীর
প্রকৃত উৎসব মনে রাখে