মীনাক্ষী
মুখার্জী
ঘুড়ি
সূতোর
মাধ্যাকর্ষণ ক্ষয়িষ্ণু আসরে প্রবাসী ভোকাট্টা
আমি ঢিল বাঁধা গাছে
ঢিল খুলে রাখি
অলস শাণিত দ্রাঘিমা
বুকশূন্য পুরে নিয়ে যায়
বহমানতায় জেগে ওঠে সরণী স্রোত
ঋতুচিহ্ন কম্পাসে
নিজেকে হারাই,অগভীর গভীরতায়
থুতুতে জমে ওঠে বোবা
মন্ত্রবীজ
আলজিভ ছুঁয়ে
ঢোক গিলি আর
চোরা ঢেকুরে টুকরো
দেহ জোড়া লাগাই
হয়তো কোন একটা হাত অনন্ত গালিচা
পেতে রেখেছে নেশাতুর পথে
বসন্ত দুপুর
নিকোটিনে আটকে
শেষচুমুর ঢোক
কণাবিদ কণার নাব্যতা
মাপলে
জিভে লাগে
প্রতীয়মান কনফ্লিক্ট
যাই এবার অন্দরে যাই
কিন্তু জানা হয় নি কতটা অন্দরে গেলে তাকে
অন্দরমহল বলে!
এখনও বসন্তদুপুর লেভেল ক্রসিং পার করে নি
প্রেম
অফুরন্ত
খাতায় ফুরন্ত প্রেম লিখে যেটা দিয়েছিলে,তা আজও আছে,শেষ পাতাটা নিঁখোজ
তোমার সাথে ,কলমের স্মৃতি থেকে জেনেছি দহন প্রেম নয় দংশন প্রেম
আমাদের যাপন
অবয়ব
খুলে শামুক বন্দী মন। বৃষ্টি
ভিজে যাচ্ছে বৃষ্টিসহৃদয়। কুড়িয়ে
নেয়নি কেউ। সেদিন থেকে ঋণের রসিদে
তোমায় লিখেছি অক্ষরহীন চিঠি। কড়ি খেলা
হয়নি শীতল পাটিতে,শুধু শীতলতা রেখেছি
রক্ত জুড়ে। প্যাথলজিস্টের রিপোর্টে রক্তাল্পতাই আজ আমাদের নিয়তি
মিথ
পূর্ণচন্দ্রের মিথ হলুদ সরণী বেয়ে
খসে যাচ্ছে। তুমি নীরব
উপলব্ধি লিখে পোষ্ট কর দরজায় দরজায়। আট মিনিট তিন সেকেণ্ডে ছুঁয়ে যায় স্তর। ক্ষয় ও ক্ষরণ
আলোয়, কণায়.... আর আমি ক্ষয়াটে পূর্ণিমার
থেকে একটুকরো অন্ধকার সরিয়ে রেখেছি গত বোলানের সুরে