অরুণকুমার দাস
ভাঙা ভাঙা চাঁদ কাগজের নৌকোর মতন
---------------
তুমি
তুমিইতো বলেছিলে
আমি জলেনেমে দাঁড়ালে
ভাঙা ভাঙা চাঁদ
কাগজের নৌকোর মতন
সরীসৃপ হবে
মানচিত্রের ঈশ্বর
পাণ্ডুলিপির
জ্যোৎস্নায়য় বেনীয়াসহকলার মুখ
বিজ্ঞাপনে বেলা গড়ায়
আলোর দিকে
তাৎক্ষণিক শ্রম বেচেঁতে
এসে
শহরমুখী নদীটা উড়তে
উরতে সাদাকাক
একফোঁটা অশ্রুও
বৃষ্টির মতন আবহ তৈরী করে
স্রোতের
তুমি
সম্ভাব্য বৃষ্টিতে
ভিজতে ভিজতে
নেমপ্লেটে ঝুকেপড়ে
নদীটি
যে সব বিকল্প এখনো
তৈরী হল না
খানিক জাবরকাটা
পর্যায়ে এসেছে দিন
তবু- আমি ঝড় সামলে
খানিকটা ঝড় হয়ে উঠলাম
-
ডালপালার সবুজমুখ
থেকে অনেকখানি
ক্লোরোফিল
একবার নিজের দিকে
আর একবার ঝড়ের দিকে
- স্রোত
উপশম খোঁজে---
তবুও
রাত পেরিয়ে গেলেও
তুমি নামের নদীটি
বহালস্রোতে
এক এক বার মাইন হয়ে
ওঠো
চারতলার বারান্দায়
চাঁদ নামিয়ে
সৃজন সিরিজের কবিতা
শোনাই
হয়ত -
আকাশ বলে কিচ্ছুনেই
তবু, আকাশ হতে
ইচ্ছেকরে -
তার জন্য-
তার জন্য এক এক বার
আমি
ঈশ্বর ----
আলো
সবটুকু খারাপনয়
খানিকটা
দীর্ঘশ্বাস গিলেনিয়ে
তাকিয়ে থাকি
হাতেগড়া বিকেলে
নাক- চোখ - ঠোট এইসব
আমার সৃজনে
এশেছে
আমার নির্মানের
আয়নায়----
আলো
আলো
বানপ্রস্থে শ্বেত -
শুভ্রতায়
অলৌকিকদৃশ্য রচনা
করি
অতিত রচনা করিনা
প্রীয় রঙ - হারিয়ে
যাওয়া উপকূলে
দেখলাম, তুমিও
প্রস্তরের আত্মায়
আত্নস্থ------