দেবজিৎ
অচেনার মত
পৃথিবীর সব গোপনীয়তা জানিয়ে দিলে
তুমি বড় চেনা হয়ে যাবে ঘামের মত...
স্বপ্নে যেমন হেটে যাই সামসিং,
একটা পাহাড়ি নদী হেসে কথা বলে গলে যাওয়া রদ্দুরে
ফোটা ফোটা বৃষ্টি চুমু খায় অচেনার মত
আমি পলাশে সাজাই বাসর,
একটা হাত উন্মুক্ত রাখি
বালিশে
অচেনার মত
তুমি বড় চেনা হয়ে যাবে ঘামের মত...
স্বপ্নে যেমন হেটে যাই সামসিং,
একটা পাহাড়ি নদী হেসে কথা বলে গলে যাওয়া রদ্দুরে
ফোটা ফোটা বৃষ্টি চুমু খায় অচেনার মত
আমি পলাশে সাজাই বাসর,
একটা হাত উন্মুক্ত রাখি
বালিশে
অচেনার মত
দেবজিৎ
অপরিপক্ক কথা গুলো ...
ছেলেটা নিজের ঠোঁটে আঙুল বুলোচ্ছিল
মা হওয়া
বাতাস...
রঙ মাখছে
রঙ মাখছে
মেঘ মাটিতে
নেমে এল
নিউটনে মিশে গেল
প্রেমতত্ত্ব
প্রেমতত্ত্ব
অযৌন জনন
মানুষের
ঠিকানায় পেয়েছে
ইতিহাসের পাতায়
ইতিহাসের পাতায়
হাফ প্যন্ট
জুড়েছে একটা বক্লেস
তুমি তো কাছেই ছিলে।
দেবজিৎ
বিকার
একটা মৃত্যু
ফেটে যাওয়া কাঁচে ছবি।
স্বপ্নগুলি আছে। বেঁচে আছে
নেই। বাতাসের ভাষা
একটা জুতো পড়ে আছে
সময়ের
গেঁথে আছে রাস্তায়
গ্রাস করছে। হাত হাতে
একটা যন্ত্রনায় কুঁকড়ে যাচ্ছে কাঁটা
ফেটে যাওয়া কাঁচে ছবি।
স্বপ্নগুলি আছে। বেঁচে আছে
নেই। বাতাসের ভাষা
একটা জুতো পড়ে আছে
সময়ের
গেঁথে আছে রাস্তায়
গ্রাস করছে। হাত হাতে
একটা যন্ত্রনায় কুঁকড়ে যাচ্ছে কাঁটা
লেখার বিকার
নেই
বুকে লিখে রাখা
বেঁচে নেই। খাঁচায় নেই।
পাখিটা হেঁটে যাচ্ছে
বুকে লিখে রাখা
বেঁচে নেই। খাঁচায় নেই।
পাখিটা হেঁটে যাচ্ছে
সভ্যতায় নেই, বন নেই
বুজে নিচ্ছে চোখ
আছে। বাতাস। ক্লান্তি। নেই
আমি। একটা নষ্ট হয়ে যাওয়া শূন্য
আলো ছুঁড়ে। শূন্য খাঁচা।
নাম আছে। বিকার আছে ভাষা নেই।
বুজে নিচ্ছে চোখ
আছে। বাতাস। ক্লান্তি। নেই
আমি। একটা নষ্ট হয়ে যাওয়া শূন্য
আলো ছুঁড়ে। শূন্য খাঁচা।
নাম আছে। বিকার আছে ভাষা নেই।
দেবজিৎ
ফুড়ুৎ
একটা জাহাজ
পা ফেলেছে সদ্য আড়ম্বরে,
খাম উপড়ে ফেলে জীবনের শব্দ গুনছে
একটা আয়না বুকে নিয়ে সভ্যতার সাথে হেটে যাওয়া
তৎপর তন্ময়ে মৃতপ্রায় ইচ্ছাগুলি মুছে নেওয়া,
মনের ভারে মুখে রক্ত গুঁজে কুঁকড়ে যাওয়া সভ্যতায়
মুখ চেপে ধরে বন্ধ করা কোলাহল
বেচে আছে, আছি, একটা আয়নায় বিধে
রামধনু ছুঁয়ে যায় প্রতিবার স্বর্গ সামসিং এ,
একটা বড় হয়ে ওঠা পাহাড় ঘেষে বয়ে চলছে সভ্যতার নোনা জল
খাম উপড়ে ফেলে জীবনের শব্দ গুনছে
একটা আয়না বুকে নিয়ে সভ্যতার সাথে হেটে যাওয়া
তৎপর তন্ময়ে মৃতপ্রায় ইচ্ছাগুলি মুছে নেওয়া,
মনের ভারে মুখে রক্ত গুঁজে কুঁকড়ে যাওয়া সভ্যতায়
মুখ চেপে ধরে বন্ধ করা কোলাহল
বেচে আছে, আছি, একটা আয়নায় বিধে
রামধনু ছুঁয়ে যায় প্রতিবার স্বর্গ সামসিং এ,
একটা বড় হয়ে ওঠা পাহাড় ঘেষে বয়ে চলছে সভ্যতার নোনা জল
পিঠ বেকে
যাচ্ছে,
পা তুলছে জাহাজ,
বিসর্জনে নেই নির্বোধটা
শুধুই
... ফুড়ুৎ
পা তুলছে জাহাজ,
বিসর্জনে নেই নির্বোধটা
শুধুই
... ফুড়ুৎ
দেবজিৎ
সময়
কালো খামে চিঠি আসে
গোল হতে চাওয়া পৃথিবীতে।
উপভোগে মত্ত শরীরে ক্লান্ত
সময়ের মাপ শেখে সময়,
গিরগিটি আর কুকুরের
চলছে লেজের আদান প্রদান...
মঞ্চে যাত্রা শুরু হচ্ছে।
গোল হতে চাওয়া পৃথিবীতে।
উপভোগে মত্ত শরীরে ক্লান্ত
সময়ের মাপ শেখে সময়,
গিরগিটি আর কুকুরের
চলছে লেজের আদান প্রদান...
মঞ্চে যাত্রা শুরু হচ্ছে।