রবিবার, ২১ জুলাই, ২০১৯

চিরঞ্জীব হালদার


চিরঞ্জীব হালদার


ধরে নিন সোহাগী পাথর বাটি।
তার পাশে ক্লান্ত রোদের অশরীর ঘ্রাণ
মিশে আছে টস টসে কালো জামের মহার্ঘ দেহে।
আঘ্রাণ নিমিত্ত মাত্র।
রসস্বাদন ততোটাই সত্ত্যি যতটা জিভ তাকে
স্বীকার করে রঙে আর মহানুভব রসে।
এই নাও
 নিয়ে যাও প্রেমিকা পুরাণ।
তুমি কতটাই আন্তরিক
কৃষ্ণ নিটোল দেহের সনাতন পথে
একা অনন্ত একা
হেঁটে যাও নাভি নিম্ন ভাঁজে।
পাবে বৃংহন চিহ্ন
চোরেদের চৌর্য বস্ত্র।

 আরো কিছু প্রকৃত আদান প্রদান।
যাকে তুমি সংসার বলো।
বলো বেইমানীর অনুপম রঙে আহা ভিজে ওঠো
চাতক নাগর।
না গো সতী লক্ষ্মী, গলায় জামের দাগ
লুকানো কি যায়।
দূরে বহু দূরে জ্ঞাতিময় লোলুপ বান্ধব
রচনা করেছে নিটোল বজ্জাতি।
 নক্ষত্র নাভির জন্ম ফুল।

তুমি দেখো কৃষ্ণ সাগর থেকে আইফেল টাওয়ার
নৈকট্য -অক্ষর  রচনা করেছো পদব্রজে
তাকে বলো অঙ্গুরী উৎসব।
এসো মৃত ফুল কাকে তুমি জানাবে প্রণয়।








তোমাকে বলা হয়ে ছিল প্রেমিক হতে।
এখন শাপগ্রস্থ কুষ্ঠ রোগীর পুরুষ সেবক।

তার নীবিবন্ধের বস্ত্র খানি কুসুম মাখিয়ে পাহারা দাও চিরায়ত রোদে।
এখানে পরাজিত সাপের আসে।
হারানো মনি পুনরুদ্ধারে।

নিভন্ত মশালের ছাই দেবদূুতের রূপ ধরে চেটে নেয়
কুষ্ঠের সমূহ যন্ত্রণা।

তুমি শুধু প্রেমিক নও,
ঈশ্বর ও প্রেমিক।








ও খুকি তুমি ধান ক্ষেতে উপুড় ঘোমটায় কার গতি নির্নয় করছো।

বলো না, ফা হিয়েন কি এই পথে
তোমাদের তালপাতার চটিতে আতিথ্য নিয়েছিলো।
এই আমাদের গোলাপ বাস্তু কচ্ছপ সম্পর্ক।
ফা হিয়েন টগর ভালবাসেন তাই না।
তার লুকানো পকেটের পুঁথি আর গুপ্ত ছোরা কে পাহারা দিচ্ছে এক গুচ্ছ নাদন টগর।

তিনি যখন ভিজে ভাতে অস্তমিত সূর্যের ঝরে পড়া অশ্বের ক্ষুরধ্বনি মেখে নিচ্ছিলেন
মা তখন সুংযুক্তাকে বোঝাচ্ছিলেন গাঢ রাতে ঘোমটা আর  সস্ত্র সম্পর্ক।

আসুন না নতুন সফরের আগে আমার সাথে এক দান বউ বাসন্তি খেলবেন।









তোর  কিছু অনির্ণেয় ঘটনা থেকে যায়
কিছু বৃষ্টি মাঝ পথে হয়ে যায় চুরি,
সংলাপ তুমি তার কতটুকু জানো
সম্রাটের কোষাগারে স্থান কিছু নুড়ি।

কিছু ফুল রোডেনড্রন, হাস্নুহানা
কে তার মালিক হবে কিছু অজানাও,
উটেদের দেশে দেশে ফিরি করে ভার
লাটাই ছিন্ন তবু ভেসে থাকে ঘুড়ি।

সেই সব ঘুড়িদের জন্ম কাহিনী
নথিবদ্ধ কে করেছে আধার ও প্যান
বিবাহে সম্মতি দেন বিবাহিত তিনি
গুপ্ত সাম্রেজ্যের কর দেন বুড়োবুড়ি।